রবিবার, ৬ এপ্রিল, ২০২৫

এক টাকার কয়েন না নিলে জেল! কি করবেন? Indian small one rupee.
Banglar seva

সামান্য ছোটো এক টাকার কয়েন নিয়ে বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিভিন্ন জায়গায় সমস্যা হয়েছে। এক টাকার ছোটো কয়েন গুলি ব্যাবসায়ী থেকে সাধারণ মানুষ  কেউ নিতে চাইছেনা। এমনকি এই সামান্য এক টাকার জন্য হাতাহাতি পর্যন্ত গড়িয়েছে। বিশেষ করে পশ্চিমবঙ্গের দুই পরগণা, কলকাতা,হাওড়া,নদিয়া, মুর্শিদাবাদ। পশ্চিমবঙ্গ ছাড়াও বেশ কয়েকটি রাজ্যে এমন কান্ড ঘটেছে। যেমন-বিহার,দিল্লি রাজ্যে কিছু কিছু জায়গায়। 



ভারতীয় ছোটো এক টাকা ব্যান? এমন প্রশ্ন করেছিলেন এক তরুণ X হ্যান্ডেলে পোস্ট করে। এবং ওই পোস্টে RBI,অর্থ মন্ত্রী, এবং পোস্ট অফিসকে ট্যাগ করে।



সেই প্রশ্নের উওর সাফ জানিয়ে দিয়েছিলেন RBI যে এই ধরনের কোনো বিজ্ঞপ্তি ঘোষনা করেনি। সুতরাং এই ছোটো এক টাকা কয়েন ভারতীয় মুদ্রা হিসেবে চালিত ও গ্ৰহনযোগ্য।


তাহলে কেউ নিচ্ছে না কেন? যে সমস্ত ব্যক্তি অথবা ব্যবসায়িরা নিচ্ছেনা।এবং যারা দিতে যাচ্ছে তাদের সাথে বলছে এগুলো চলছেনা।
এ বিষয়ে তাদের কাছ থেকে জানতে চাইলে বলছে কেউ নিচ্ছে না তাই আমরা নিচ্ছিনা। আরো বলছে আমরা জানিনা,আমরা এত কিছু বলতে পারবোনা।এই সমস্ত ব্যবসায়ী বা ব্যক্তিদের সঠিক উত্তর নেই। এখন বোঝা যাচ্ছে এটা একটা গুজব ছড়িয়ে গেছে। এই গুজব যদি বন্ধ করতে হয় তাহলে প্রশাসন থেকে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। এমনকি বিভিন্ন রাজ্যের জেলাসাশক পদক্ষেপ নিয়েছে। তারপরও যদি এই ঘটনা পুনরাবৃত্তি ঘটে তাহলে প্রসাশনের দুর্বলতা।অথবা এই ধরনের ব্যক্তিরা ভারতীয় আইন অমান্য করছে।


না নিলে কী করবেন? 

RBI জানিয়ে দিয়েছে এক টাকার ছোটো কয়েন ব্যান হয়নি বরং চলতি। তারপরও ব্যাবসায়ী অথবা যে কোনো ভারতীয় নাগরিক নিতে অস্বীকার করে। তাহলে প্রমাণ স্বরুপ একটি ভিডিও করে নিন। তারপর নিজের এলাকায় থানাতে FIR করুন। এছাড়া রিজার্ভ ব্যাঙ্কে অভিযোগ জানাতে পারেন। এরপরও যদি সমাধান না হয় তাহলে কোর্টে মামলা করতে পারেন। 



জেল-জরিমানা হবে? কলকাতা হাইকোর্টের আইনজীবী আশিষ কুমার চৌধুরি বলেন " রিজার্ভ ব্যাংক ছোটো আকারের এক টাকার কয়েন গুলি এখনও বাতিল করেনি। তারপরও যদি কোনো ব্যবসায়ী বা ব্যক্তি নিতে না চাইলে তার বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির ১২৪ এর (এ) ধারায় দেশদ্রোহী এবং ভারতীয় মুদ্রা এ্যাক্ট বা ন্যায় সংহিতার ৩৬৫থেকে ৩৬৯ ধারায় অভিযোগে মামলা হতে পারে। এবং এই মামলায় দোষী প্রমাণিত হলে তাকে ফাইন সহ কম পক্ষে তিন বছরের জেল এমনকি যাবজ্জীবন জেল পর্যন্ত হতে পারে।

শুক্রবার, ৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫

Which brand/model of printer is best for home use?
Banglar seva  Choosing the best printer for home use depends on your specific needs and preferences, such as printing volume, print quality, features, and budget. Here are some popular printer brands and models that are well-suited for home use:
  1. This compact all-in-one printer offers printing, scanning, and copying functionalities. It is affordable, easy to set up, and suitable for occasional printing needs.
  2.  The Canon PIXMA TS9120 is a versatile all-in-one printer that delivers high-quality photo printing and document printing. It features wireless connectivity, a touchscreen interface, and support for various paper sizes.
  3.  The Epson EcoTank ET-2720 is an ink tank printer that comes with a large ink reservoir, offering cost-effective printing with refillable ink tanks. It is ideal for households with high printing volumes.
  4.  The Brother HL-L2350DW is a monochrome laser printer that provides fast printing speeds, automatic duplex printing, and wireless connectivity. It is suitable for printing text documents and offers cost-effective printing with high-yield toner cartridges.
  5.  The Canon PIXMA TR8520 is a compact all-in-one printer that offers printing, scanning, copying, and faxing functionalities. It features a touchscreen interface, automatic document feeder, and support for mobile printing. all printer check now  

  6. https://m.indiamart.com/impcat/canon-multifunction-printer.html?utm_source=banglarseva&utm_medium=affiliate&utm_campaign

  7. Find similar products at the best price in Canon Multifunction Printer - https://m.indiamart.com/impcat/canon-multifunction-printer.html?utm_source=banglarseva&utm_mediuhttps://m.indiamart.com/impcat/canon-multifunction-printer.html?utm_source=banglarseva&utm_medium=affiliate&utm_campaign=0225&utm_content=2134m=affiliate&utm_campaign=0225&utm_content=2134


  8. Canon Pixma Printer @ ₹ 13,100 - https://m.indiamart.com/proddetail/2854036194033.html?utm_source=banglarseva&utm_medium=affiliate&utm_campaign=0225&utm_content=2135

  9. Canon PIXMA G3780 MegaTank Wireless All-in-One Printer @ best price - https://m.indiamart.com/proddetail/2855473971573.html?utm_source=banglarseva&utm_medium=affiliate&utm_campaign=0225&utm_content=2136

  10. IR 3235 Canon Photocopier Machine https://m.indiamart.com/proddetail/20574034830.html?utm_source=banglarseva&utm_medium=affiliate&utm_campaign=0225&utm_content=2137

মঙ্গলবার, ২১ মে, ২০২৪

মেলট্রেন, এক্সপ্রেস এবং সুপারফাস্ট ট্রেনের মধ্যে ফারাক কেন? এর কারণ কী? টিকিট বুকিং করার আগে জানুন।।
Banglar seva: চলুন আমরা এই প্রতিবেদনে সরাসরি উত্তরটি খোঁজার চেষ্টা করি ট্রেনের ফারাক কেন? এবং এর অর্থ ও টিকিটের চার্জ সহ বিভিন্ন তথ্য। 
Train express defferent

মেল-এক্সপ্রেস ট্রেন:  ভারতীয় রেলের তথ্য অনুযায়ী, যে ট্রেন ৫০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টার গতিতে ছোটে, তাকে বলা হয় মেল-এক্সপ্রেস ট্রেন। যেমন পঞ্জাব মেল, মুম্বই মেল, কালকা মেল।

এক্সপ্রেস ট্রেন
এক্সপ্রেস ট্রেন ছোটে প্রতি ঘণ্টায় ৫৫ কিলোমিটার গতিতে। এই ট্রেনের নামকরণ হয় কোন-ও শহর, জায়গা বা কোন-ও গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্বের নামে।

সুপারফাস্ট এক্সপ্রেস ভারতীয় রেলের অফিশিয়াল ওয়েবসাইট অনুযায়ী, যদি কোন-ও ট্রেনের আপ এবং ডাউন উভয় দিকের গতি ব্রডগেজে ৫৫ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা এবং মাঝারি লাইনে ৪৫ কিলোমিটার প্রতি ঘন্টা হয়, তবে ট্রেনটিকে সুপারফাস্ট এক্সপ্রেস বলা হয়। এই ট্রেনের ভাড়া এক্সপ্রেস ট্রেনের থেকে বেশি। কারণ এই ট্রেনের গড় গতি এক্সপ্রেস ট্রেন ও মেল-এক্সপ্রেস ট্রেনের থেকে বেশি।

মোট যাত্রার সময় দিয়ে শেষ থেকে শেষের দূরত্বকে ভাগ করে গড় গতি গণনা করা হয়। ভারতের কিছু সুপারফাস্ট এক্সপ্রেস ট্রেনের গড় গতিবেগ ঘণ্টায় ১১০ কিলোমিটার। এই-সমস্ত ট্রেনে কম সংখ্যক স্টপেজ থাকে, তাই ট্রেনের সময় বাঁচে। কাজেই, সুপারফাস্ট ট্রেনের ভাড়া এক্সপ্রেস ট্রেন ও মেল-এক্সপ্রেস ট্রেনের থেকে বেশি।
সুপারফাস্ট ট্রেন বেশি সময় বাঁচায়, রয়েছে নানা পরিষেবা। এই কারণেই তিন ধরনের ট্রেনে ধার্য হয়েছে তিন ধরনের ভাড়া। এর মধ্যে রয়েছে ন্যূনতম দূরত্বের চার্জ, ন্যূনতম সাধারণ ভাড়া, রিজার্ভেশন চার্জ, সুপারফাস্ট চার্জ এবং জিএসটি। এগুলিকে একত্রিত 

করার পর টিকিটের দাম নির্ধারণ করা হয়।
সুপারফাস্ট ট্রেন বেশি সময় বাঁচায়, রয়েছে নানা পরিষেবা। এই কারণেই তিন ধরনের ট্রেনে ধার্য হয়েছে তিন ধরনের ভাড়া। এর মধ্যে রয়েছে ন্যূনতম দূরত্বের চার্জ, ন্যূনতম সাধারণ ভাড়া, রিজার্ভেশন চার্জ, সুপারফাস্ট চার্জ এবং জিএসটি। এগুলিকে একত্রিত করার পর টিকিটের দাম নির্ধারণ করা হয়।


ট্টেনের বগিতে এমন হলুদ-সাদা ডোরাকাটা দাগ কেন থাকে? ৯৮ শতাংশ লোক জানেন না।

ট্রেনের প্রতিটি প্রতীকের একটি অর্থ আছে৷ ভারতীয় রেল এশিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম এবং বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম রেল নেটওয়ার্ক। ভারতীয় রেলওয়ে প্রতিদিন লক্ষ লক্ষ যাত্রীকে তাদের গন্তব্যে পৌঁছে দেয়। তেমন আপনি ট্রেনে অনেক ধরণের প্রতীক দেখতে পান, তবে প্রায়শই আমরা তাদের অর্থ জানি না। আজ জেনে নিন ট্রেনের কোচের গায়ে থাকা সাদা, হলুদ এবং ধূসর রেখাগুলির অর্থ কী।


যে ট্রেনের বগির একপাশে হলুদ এবং সাদা বা হালকা নীল লাইন রয়েছে। এই লাইনগুলি তার কোচে ট্রেনের অবস্থা নির্দেশ করে। ট্রেনের বগিতে যদি সাদা ডোরা থাকে তাহলে বোঝায় যে এটি একটি সাধারণ কোচ। যেখানে অসুস্থ এবং শারীরিকভাবে অক্ষম ব্যক্তিদের জন্য সংরক্ষিত কোচগুলিতে হলুদ লাইন করা থাকে।
ভারতীয় রেলও মহিলাদের জন্য কোচ সংরক্ষিত করে। এ ধরনের কোচে ধূসর রঙের ফিতে থাকে। যেখানে মুম্বই লোকাল ট্রেনে প্রথম শ্রেণীর কোচ দেখানোর জন্য ধূসর রঙের উপরে লাল রঙের লাইন তৈরি করা হয়।
আসলে, রেল ভ্রমণ সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য আগেই দিয়ে দেয়। কিন্তু একটা সময় ছিল যখন ভারতের জনসংখ্যার একটা বড় অংশ ছিল নিরক্ষর। এই কারণে রেলওয়ে এই ধরনের চিহ্নের মাধ্যমে ট্রেনের বগি সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জনগণকে দেয়।
কোন ফল নিয়ে প্লেনে ওঠা নিষেধ।
বিমান ভ্রমণের সময় লাগেজ বহনে শর্ত জুড়ে দেয় এয়ারলাইন্স কোম্পানিগুলো। ফ্লাইটে ভ্রমণ করতে গেলে সেই সকল নিয়ম-কানুন আছে যা আপনাকে অবশ্যই মেনে চলতে হবে। 


তবে এমন কিছু নিয়ম রয়েছে বিমানে যাতায়াতের ক্ষেত্রে যা আমাদের অনেকের কাছেই অজানা। ফলে সেই সকল জিনিস সঙ্গে করে নিয়ে গেলে বিপত্তি বাঁধতে পারে।
তেমনই একটি বিষয় হল আপনি বিমানে যাত্রা করার সময় কোন ফল নিয়ে যেতে পারবেন না? ধরা পড়লে জেল পর্যন্ত হতে পারে। এই প্রশ্নের উত্তর কিন্তু অনেকের কাছেই অজানা।


এবার আসার যাক উত্তরে। বিমানে যে ফল নিয়ে ভ্রমণ করা একেবারে নিষিদ্ধ সেটি হব নারকেল। কারণ এটি একটি শক্ত ও ভারী বস্তু আর যে কেউ এটিকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে ।
তাই নিরাপত্তার কারণে ফ্লাইটে সাধারণত নারকেল নিয়ে বিমনে ভ্রমণ করতে দেওয়া হয় না। নারকেলের ভিতর যে তরল থাকে তা কোনও ভাবে বেরিয়ে গেলে তা পিচ্ছিল পৃষ্ঠ তৈরি করতে পারে, যার ফলে কেবিনের নিরাপত্তার ঝুঁকি হতে পারে।

রবিবার, ১২ মে, ২০২৪

ATM থেকে মাসে 'কত' বার 'ফ্রি'-তে টাকা তোলা যায় জানেন...? দিনে কত টাকা 'লিমিট'?
এটিএম ব্যবহারের কিছু নিয়ম আছে যা অনেকেরই অজানা। যার কারণে মানুষকে প্রয়োজনের সময় অনেক ক্ষেত্রে নানা জটিলতার মধ্যে পড়তে হয়। চলুন আজ বিস্তারিত ভাবে জেনে নেওয়া যাক ঠিক কোন কোন নিয়ম ভুল হলে গচ্চা যাবে আপনারই টাকা।
👇


এটিএম থেকে একদিনে একাধিকবার টাকা তোলা গেলেও, তার একটি নির্দিষ্ট সীমা আছে যা কিন্তু না জানলে ভুল হয়ে যাবে বড়।এই বিষয়টা অবশ্য ব্যাঙ্ক-ভেদে আলাদা হয়ে থাকে। যা নির্ভর করছে বিভিন্ন ব্যাঙ্কের নিজস্ব পলিসির উপর।

একদিনে ঠিক কত টাকা তোলা যাবে সেটাও নির্দিষ্ট করা থাকে ব্যাঙ্কের তরফে। কোনও ব্যাঙ্কে যেমন দিনে সর্বাধিক ১০ হাজার টাকা তোলা যায়, আবার কোথাও সর্বাধিক ২৫ হাজার টাকা তোলা যায়। আবার কোনও কোনও ব্যাঙ্ক থেকে আপনি ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত তুলতে তোলা যায়।

রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার নির্দেশিকা অনুসারে, আপনি যে কোনও ব্যাঙ্কের এটিএম থেকে প্রতি মাসে সর্বাধিক ৫ বার ফ্রি বা বিনা চার্জে টাকা তুলতে পারবেন।
কিন্তু তার থেকে বেশি বার টাকা তুলতে হলে প্রতিবার টাকা তোলার সময় সর্বোচ্চ ২১ টাকা অতিরিক্ত করে চার্জ কাটবে। তবে ব্যাঙ্ক ভেদে এই চার্জটি আলাদা আলাদা হয় থাকে।

কিছু শিখতে পারলে শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি। ধন্যবাদ।
 সিম কার্ডের এক কোণে কাটা থাকে কেন? সিম কার্ডের পরিমাপ কত? সিম কার্ডের পুরো নাম কী?
আপনি কি কখনও ভাল করে সিমের আকার লক্ষ্য করে দেখেছেন? যদি হ্যাঁ, তাহলে আপনি হয়তো লক্ষ্য করেছেন যে এর একটি কোণ কাটা রয়েছে।আর এটাকে shape বলে থাকেন।
কিন্তু এর পেছনের কারণ কী জানেন? আপনি যদি ভাবছেন যে এটি অকারণে রয়েছে। আপনি ভুল ভাবছেন।


সিম কার্ডে কাটা দাগ না থাকলে মোবাইল ফোনে সঠিকভাবে প্রবেশ করানো আমাদের পক্ষে কঠিন হয়ে যেত। আমরা মোবাইল ফোনে সিম কার্ডের ভুল দিক ঢুকিয়ে দিতাম । সিম কার্ডের একদিকে কাটা কেন থাকে? সঠিক তথ্য জেনে রাখুন।। 
মোবাইল ফোনে ব্যবহৃত সিম কার্ডের প্রস্থ ২৫ মিমি, দৈর্ঘ্য ১৫ মিমি এবং পুরুত্ব ০.৭৬ মিমি।
আপনি কি সিমের পূর্ণ (SIM card full form)রূপ জানেন? আসুন আমরা আপনাকে বলি যে সিমের পূর্ণরূপ হল সাবস্ক্রাইবার (এস) আইডেন্টিটি (আই) মডিউল (এম)(SUBSCRIBER IDENTIFICATION MODULE)। 

এটি একটি ইন্টিগ্রেটেড সার্কিট যা কার্ড অপারেটিং সিস্টেম (সিওএস) চালায় যা নিরাপদে আন্তর্জাতিক মোবাইল সাবস্ক্রাইবার আইডেন্টিফিকেশন (IMSI) নম্বর এবং এর সঙ্গে সম্পর্কিত ‘কি’ সংরক্ষণ করে।


এই নম্বর এবং কী মোবাইল টেলিফোনি ডিভাইসে (যেমন মোবাইল ফোন এবং কম্পিউটার) গ্রাহকদের সনাক্ত এবং প্রমাণীকরণ করতে ব্যবহৃত হয়। সিমের সঠিক দিকটি নির্ধারণের জন্যই এই কাটা দিকচিহ্ন থাকে৷

আমাদের এই আর্টিকেল থেকে কিছু জানতে পেরেছেন তাহলে শেয়ার ও আমাদের ফলো করতে পারেন। ধন্যবাদ।