মঙ্গলবার, ২১ মে, ২০২৪

মেলট্রেন, এক্সপ্রেস এবং সুপারফাস্ট ট্রেনের মধ্যে ফারাক কেন? এর কারণ কী? টিকিট বুকিং করার আগে জানুন।।
Banglar seva: চলুন আমরা এই প্রতিবেদনে সরাসরি উত্তরটি খোঁজার চেষ্টা করি ট্রেনের ফারাক কেন? এবং এর অর্থ ও টিকিটের চার্জ সহ বিভিন্ন তথ্য। 
Train express defferent

মেল-এক্সপ্রেস ট্রেন:  ভারতীয় রেলের তথ্য অনুযায়ী, যে ট্রেন ৫০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টার গতিতে ছোটে, তাকে বলা হয় মেল-এক্সপ্রেস ট্রেন। যেমন পঞ্জাব মেল, মুম্বই মেল, কালকা মেল।

এক্সপ্রেস ট্রেন
এক্সপ্রেস ট্রেন ছোটে প্রতি ঘণ্টায় ৫৫ কিলোমিটার গতিতে। এই ট্রেনের নামকরণ হয় কোন-ও শহর, জায়গা বা কোন-ও গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্বের নামে।

সুপারফাস্ট এক্সপ্রেস ভারতীয় রেলের অফিশিয়াল ওয়েবসাইট অনুযায়ী, যদি কোন-ও ট্রেনের আপ এবং ডাউন উভয় দিকের গতি ব্রডগেজে ৫৫ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা এবং মাঝারি লাইনে ৪৫ কিলোমিটার প্রতি ঘন্টা হয়, তবে ট্রেনটিকে সুপারফাস্ট এক্সপ্রেস বলা হয়। এই ট্রেনের ভাড়া এক্সপ্রেস ট্রেনের থেকে বেশি। কারণ এই ট্রেনের গড় গতি এক্সপ্রেস ট্রেন ও মেল-এক্সপ্রেস ট্রেনের থেকে বেশি।

মোট যাত্রার সময় দিয়ে শেষ থেকে শেষের দূরত্বকে ভাগ করে গড় গতি গণনা করা হয়। ভারতের কিছু সুপারফাস্ট এক্সপ্রেস ট্রেনের গড় গতিবেগ ঘণ্টায় ১১০ কিলোমিটার। এই-সমস্ত ট্রেনে কম সংখ্যক স্টপেজ থাকে, তাই ট্রেনের সময় বাঁচে। কাজেই, সুপারফাস্ট ট্রেনের ভাড়া এক্সপ্রেস ট্রেন ও মেল-এক্সপ্রেস ট্রেনের থেকে বেশি।
সুপারফাস্ট ট্রেন বেশি সময় বাঁচায়, রয়েছে নানা পরিষেবা। এই কারণেই তিন ধরনের ট্রেনে ধার্য হয়েছে তিন ধরনের ভাড়া। এর মধ্যে রয়েছে ন্যূনতম দূরত্বের চার্জ, ন্যূনতম সাধারণ ভাড়া, রিজার্ভেশন চার্জ, সুপারফাস্ট চার্জ এবং জিএসটি। এগুলিকে একত্রিত 

করার পর টিকিটের দাম নির্ধারণ করা হয়।
সুপারফাস্ট ট্রেন বেশি সময় বাঁচায়, রয়েছে নানা পরিষেবা। এই কারণেই তিন ধরনের ট্রেনে ধার্য হয়েছে তিন ধরনের ভাড়া। এর মধ্যে রয়েছে ন্যূনতম দূরত্বের চার্জ, ন্যূনতম সাধারণ ভাড়া, রিজার্ভেশন চার্জ, সুপারফাস্ট চার্জ এবং জিএসটি। এগুলিকে একত্রিত করার পর টিকিটের দাম নির্ধারণ করা হয়।